খাদ্যে স্বয়ং সম্পূর্ণ হতে কৃষকদের আরও
উদ্যোগী হতে হবে
........................পরিবেশ ও বন মন্ত্রী
জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান এবং পরিবেশ ও বন মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু কৃষকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, অলস সময় না কাটিয়ে বরিশাল অঞ্চলের এক ফসলী জমিকে দুই-তিন ফসলী জমিতে পরিনত করা জররী। সরকার বিনামূল্যে যে সার-বীজ-ট্রাক্টর-সেচ খরচ দিচ্ছে তা সদ্ব্যবহার করে খাদ্য স্বয়ং সম্পূর্ণ হতে হবে। জোয়ার-ভাটার ফলে এ অঞ্চলের অনেক সময় জমির ফসল যেভাবে পানিতে ডুবে যায় অচিরেই তার অবসান হবে। তিনি গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় পিরোজপুর জেলার কাউখালী উপজেলা সদরে এক কৃষক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আরও বলেন, ৮০ সালের পর বরিশালসহ দণিাঞ্চলে খাদ্য উৎপাদনে গুরত্ব দেয় হয় না। এ এলাকার কৃষকরা এক ফসলী জমি করে ঘরে অলস বসে থাকেন। বরিশালকে একদা খাদ্য স্বয়ং সম্পূর্ণ বলা হতো। কিন্তু খাদ্য নিরাপত্তার জন্য বছরের ২০/২৫ লাখ টন খাদ্য আমাদের কিনতে হয়। বরিশালের জন্য এ েেত্র সুদিন আসছে। এ অঞ্চলের নদীতে জোয়ার-ভাটার কারণে জমিতে সে রকম সেচ দিতে হয় না। আবার এ কারণে জমি প্লাবিত হয়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়, ফসল নষ্ট হয়। সরকার ২০১৬ সালের মধ্যে এ অঞ্চলের বেড়িবাধ তৈরী করে ফসল রার ব্যবস্থা নিচ্ছে। এ বছরই এ কাজ শুরং হবে এবং নদী ও খালের ভেড়িবাধ ভাঙ্গন রোধের জন্য বেষ্টনী তৈরী করা হবে। কাউখালী উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আউশ ফসলে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় বিনামূল্যে সার বিতরণ অনুষ্ঠান উদ্বোধনী আরও বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ ফরহাদ হোসেন।
বন ও পরিবেশ মন্ত্রী কাউখালীর শিয়ালকাঠি ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে এক সমাবেশে বলেন, সরকার বর্তমানে যে অবস্থায় রয়েছে তা বিরাজ করলে দেশে অনেক কাজ হবে। যারা মতায় নেই তাদের স্বার্থের পে অনড় থাকলে স্থিতিশীলতা নষ্ট হবে। তাই মতাবান সকল পকেই একত্রে বসে সিদ্ধান্ত নিতে হব্ েযাতে করে স্থায়ীভাবে একটি নির্বাচনী ব্যবস্থা চালু রাখা যায়। এর ব্যাত্যয় ঘটলে এমন অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে যা সকলের জন্য আশঙ্কাজনক। আমাদের সমস্যা ঐক্যবদ্ধভাবে নিজেদেরই সমাধান করতে হবে। শিয়ালকাঠি দারুতছুন্নাত সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে এক অনুষ্ঠানে আনোয়ার হোসেন বলেন, ল্য অর্জনের জন্য সবার সাথে তাল মিলিয়ে চলা দরকার। বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে আমাদের দেশে গরম একটু বেশী পড়ে থাকে। এর জন্য বিচলিত না হয়ে বেশী বেশী করে গাছ লাগাতে হবে। এখানে ইউপি চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন সিকদারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন অধ্য মাওলানা মোস্তাফিজুর রহমান।
পরিবেশ ও বন মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু গতকাল রাতে কাউখালী উপজেলায় এক মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন। এসময় এখানে উপস্থিত ছিলেন পিরোজপুরের পুলিশ সুপার এস এম আক্তারুজ্জামান, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এস এম আহসান কবীর, ভাইস চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান মিঠু, ভারপ্রাপ্ত ইউএনও মো. মিজানুর রহমান, আমিনুর রশীদ পল্টন, কৃষ্ণ লাল গুহ, দেলোয়ার হোসেন সিকদার, মোঃ নজরুল ইসলাম, আবু সাঈদ মনু প্রমুখ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ সদস্যবৃন্দ এবং উপজেলা সকল কর্মকর্তা।
পরিবেশ ও বন মন্ত্রী বিকালে সদর ইউনিয়নের বিশেষ ভিজিএফ কর্মসূচির অধীন জাটকা আহরণে বিরত থাকা জেলে পরিবারের মধ্যে খাদ্য বিতরণ করেন। দুপুরে একই কর্মসূচির আওতায় শিয়ালকাঠি ইউনিয়নে খাদ্য বিতরণ করা হয়। বিকালে মন্ত্রী বিএডিসি’র উদ্যোগে কাউখালী কেউন্দিয়া খাল পুনর্খনন কাজ পরিদর্শন করেন। এসব কর্মসূচিতে কাউখালী উপজেলা জেপি’র সভাপতি মাহবুবুর রহমান খান ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহ আলম তালুকদারসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান এবং পরিবেশ ও বন মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু কৃষকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, অলস সময় না কাটিয়ে বরিশাল অঞ্চলের এক ফসলী জমিকে দুই-তিন ফসলী জমিতে পরিনত করা জররী। সরকার বিনামূল্যে যে সার-বীজ-ট্রাক্টর-সেচ খরচ দিচ্ছে তা সদ্ব্যবহার করে খাদ্য স্বয়ং সম্পূর্ণ হতে হবে। জোয়ার-ভাটার ফলে এ অঞ্চলের অনেক সময় জমির ফসল যেভাবে পানিতে ডুবে যায় অচিরেই তার অবসান হবে। তিনি গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় পিরোজপুর জেলার কাউখালী উপজেলা সদরে এক কৃষক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আরও বলেন, ৮০ সালের পর বরিশালসহ দণিাঞ্চলে খাদ্য উৎপাদনে গুরত্ব দেয় হয় না। এ এলাকার কৃষকরা এক ফসলী জমি করে ঘরে অলস বসে থাকেন। বরিশালকে একদা খাদ্য স্বয়ং সম্পূর্ণ বলা হতো। কিন্তু খাদ্য নিরাপত্তার জন্য বছরের ২০/২৫ লাখ টন খাদ্য আমাদের কিনতে হয়। বরিশালের জন্য এ েেত্র সুদিন আসছে। এ অঞ্চলের নদীতে জোয়ার-ভাটার কারণে জমিতে সে রকম সেচ দিতে হয় না। আবার এ কারণে জমি প্লাবিত হয়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়, ফসল নষ্ট হয়। সরকার ২০১৬ সালের মধ্যে এ অঞ্চলের বেড়িবাধ তৈরী করে ফসল রার ব্যবস্থা নিচ্ছে। এ বছরই এ কাজ শুরং হবে এবং নদী ও খালের ভেড়িবাধ ভাঙ্গন রোধের জন্য বেষ্টনী তৈরী করা হবে। কাউখালী উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আউশ ফসলে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় বিনামূল্যে সার বিতরণ অনুষ্ঠান উদ্বোধনী আরও বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ ফরহাদ হোসেন।
বন ও পরিবেশ মন্ত্রী কাউখালীর শিয়ালকাঠি ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে এক সমাবেশে বলেন, সরকার বর্তমানে যে অবস্থায় রয়েছে তা বিরাজ করলে দেশে অনেক কাজ হবে। যারা মতায় নেই তাদের স্বার্থের পে অনড় থাকলে স্থিতিশীলতা নষ্ট হবে। তাই মতাবান সকল পকেই একত্রে বসে সিদ্ধান্ত নিতে হব্ েযাতে করে স্থায়ীভাবে একটি নির্বাচনী ব্যবস্থা চালু রাখা যায়। এর ব্যাত্যয় ঘটলে এমন অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে যা সকলের জন্য আশঙ্কাজনক। আমাদের সমস্যা ঐক্যবদ্ধভাবে নিজেদেরই সমাধান করতে হবে। শিয়ালকাঠি দারুতছুন্নাত সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে এক অনুষ্ঠানে আনোয়ার হোসেন বলেন, ল্য অর্জনের জন্য সবার সাথে তাল মিলিয়ে চলা দরকার। বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে আমাদের দেশে গরম একটু বেশী পড়ে থাকে। এর জন্য বিচলিত না হয়ে বেশী বেশী করে গাছ লাগাতে হবে। এখানে ইউপি চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন সিকদারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন অধ্য মাওলানা মোস্তাফিজুর রহমান।
পরিবেশ ও বন মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু গতকাল রাতে কাউখালী উপজেলায় এক মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন। এসময় এখানে উপস্থিত ছিলেন পিরোজপুরের পুলিশ সুপার এস এম আক্তারুজ্জামান, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এস এম আহসান কবীর, ভাইস চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান মিঠু, ভারপ্রাপ্ত ইউএনও মো. মিজানুর রহমান, আমিনুর রশীদ পল্টন, কৃষ্ণ লাল গুহ, দেলোয়ার হোসেন সিকদার, মোঃ নজরুল ইসলাম, আবু সাঈদ মনু প্রমুখ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ সদস্যবৃন্দ এবং উপজেলা সকল কর্মকর্তা।
পরিবেশ ও বন মন্ত্রী বিকালে সদর ইউনিয়নের বিশেষ ভিজিএফ কর্মসূচির অধীন জাটকা আহরণে বিরত থাকা জেলে পরিবারের মধ্যে খাদ্য বিতরণ করেন। দুপুরে একই কর্মসূচির আওতায় শিয়ালকাঠি ইউনিয়নে খাদ্য বিতরণ করা হয়। বিকালে মন্ত্রী বিএডিসি’র উদ্যোগে কাউখালী কেউন্দিয়া খাল পুনর্খনন কাজ পরিদর্শন করেন। এসব কর্মসূচিতে কাউখালী উপজেলা জেপি’র সভাপতি মাহবুবুর রহমান খান ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহ আলম তালুকদারসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন