প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষ
কাউখালীর মানিক মিয়া কিন্ডার গার্টেনে শতভাগ পাস
কাউখালীর মানিক মিয়া কিন্ডার গার্টেনে শতভাগ পাস
শতভাগ পাস করার গৌরব অর্জন করেছে পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলা সদরে অবস্থিত
মানিক মিয়া কিন্ডার গার্টেনের শিক্ষার্থীরা। ২০১৫ সালের প্রাথমিক শিক্ষা
সমাপনী পরীক্ষার ফলাফলে ১৪ পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ জন।
ফলাফল ঘোষণার পর বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকবৃন্দ উল্লাসে
মেতে ওঠেন। জিপিএ-৫ প্রাপ্ত এক পরীক্ষার্থী মালিহা হাসান তৌফি জানান,
আমাদের বিদ্যালয়ে আন্তরিক পরিবেশে পাঠ দেয়া হয়। আমার অভিভাবকও আমাকে উত্সাহ দিয়েছে। সে কারণে ফলাফল ভাল হয়েছে।
জিপিএ-৫ প্রাপ্তরা হলেন, সায়মা আক্তার অর্নি, মালিহা হাসান তৌফি, জিয়াদুল
ইসলাম সৌরভ, মাশফি আফরোজ মারিয়া, মুশফিকা জামান উর্মি, ফারিন সুলতানা
শ্রাবণী, অহনা মস্তরী পৃথা, মাইনুল হাসান সাফিন, কায়েসউজ্জামান রাফি, অনিক
হাসান।
উল্লেখ্য, ১৯৮৬ সালে তত্কালীন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু কাউখালী উপজেলায় মানিক মিয়া কিন্ডার গার্টেন প্রতিষ্ঠা করেন। সেই থেকে পিরোজপুর -২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তাসমিমা হোসেনের পরামর্শক্রমে বিদ্যালয়টি সুনামের সঙ্গে পরিচালিত হয়ে আসছে। প্রতিষ্ঠানটি শিশুদের প্রাথমিক শিক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। এর রয়েছে সুপরিসর খেলার মাঠ, দক্ষিণমুখী দ্বিতল ভবন, পর্যাপ্ত আলো-বাতাসপূর্ণ শ্রেণিকক্ষ, প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র ও অভিজ্ঞ শিক্ষক মণ্ডলী।
মানিক মিয়া কিন্ডার গার্টেনের অধ্যক্ষ খালেদা আক্তার জানান, প্রতিবছর আমাদের ভালো ফলাফলের জন্য বেশিরভাগ কৃতিত্ব শিক্ষকদের। শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ের লেখাপড়ার পাশাপাশি বাড়িতেও পড়াশুনা করে। বেশিরভাগ অভিভাবক শিক্ষকদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে থাকেন।সব মিলিয়ে আমাদের ফলাফল ভালো হয়।
উল্লেখ্য, ১৯৮৬ সালে তত্কালীন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু কাউখালী উপজেলায় মানিক মিয়া কিন্ডার গার্টেন প্রতিষ্ঠা করেন। সেই থেকে পিরোজপুর -২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য তাসমিমা হোসেনের পরামর্শক্রমে বিদ্যালয়টি সুনামের সঙ্গে পরিচালিত হয়ে আসছে। প্রতিষ্ঠানটি শিশুদের প্রাথমিক শিক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। এর রয়েছে সুপরিসর খেলার মাঠ, দক্ষিণমুখী দ্বিতল ভবন, পর্যাপ্ত আলো-বাতাসপূর্ণ শ্রেণিকক্ষ, প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র ও অভিজ্ঞ শিক্ষক মণ্ডলী।
মানিক মিয়া কিন্ডার গার্টেনের অধ্যক্ষ খালেদা আক্তার জানান, প্রতিবছর আমাদের ভালো ফলাফলের জন্য বেশিরভাগ কৃতিত্ব শিক্ষকদের। শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ের লেখাপড়ার পাশাপাশি বাড়িতেও পড়াশুনা করে। বেশিরভাগ অভিভাবক শিক্ষকদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে থাকেন।সব মিলিয়ে আমাদের ফলাফল ভালো হয়।