শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৩

কোন কোন মহল দেশে নানাভাবে আইন ভাঙ্গার অপচেষ্টা করছে - আনোয়ার হোসেন মঞ্জু কাউখালী প্রতিবেদক জাতীয় পার্টির (জেপি) চেয়ারম্যান ও প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু বলেছেন, গণতন্ত্র রক্ষার জন্য ভয়-ভীতি উপেক্ষা করে স্বাধীন দেশে রাজনীতি করা উচিত। ইসলাম কখনো সন্ত্রাসকে প্রশ্রয় দেয় না। গণতান্ত্রিক, সামাজিক সাম্যমূলক, ভয়হীন তথা ন্যায় ও সুবিচারভিত্তিক একটি রাষ্ট্র ব্যবস্থার জন্য আমরা রাজনীতি করি। নির্বাচনী যে সম্ভাবনা দেশে সৃষ্টি হয়েছে, কায়মনোবাক্যে আমরা কামনা করি তা অব্যাহত থাকুক। মানুষ যে প্রত্যাশা নিয়ে স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন তা সর্বতোভাবে যেন পূরণ হয়। গতকাল শনিবারবার বিকালে পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলার জেপি ও সর্ব¯তরের জনসাধারণের পক্ষ থেকে তাঁকে দেয়া এক গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আনোয়ার হোসেন মঞ্জু একথা বলেন। তিনি বলেন, কোন কোন মহল দেশে নানাভাবে আইন ভাঙ্গার অপচেষ্টা করছে। মনে রাখা উচিত, এরূপ আচরণের জন্য তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় আসতে হবে। গতকাল শনিবারকাউখালী সরকারী বালক বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত এ গণসংবর্ধনায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা জেপি’র সভাপতি মাহাবুবুর রহমান খান বক্তব্য রাখেন জেপির কেন্দ্রীয় যুব বিষয়ক সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় যুব সংহতির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, জেপি'র কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক সম্পাদক হুমায়ুন কবির রাজু, উপজেলা জেপির সাধারন সম্পাদক শাহআলম তালুকদার,পিরোজপুর পল্লী বিদুৎ সমিতির পরিচালক শাহ আলম নসু,জেপিরযুগ্নসাধারণ সম্পাদক খান মোঃ বাচ্চু, জেপির সাংগঠনিক সম্পাদক রাজু আহম্মেদ, যুব সংহতির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আঃ লতিফ খসরু,যুব সংহতির সভাপতি জাকির হোসেন নসু,সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিলটন, অ্যাডভোকেট হেমায়েত উদ্দিন তালুকদার ছাত্রসমাজের সভাপতি মনজুরুল মাহাফুজ পায়েল, সাধারন সম্পাদক জিয়াউল হাসান জুয়েল,জেপিনেতা ইউপি সদস্য নেপাল চন্দ্র দে,কৃষক পার্টিও সাধারন সম্পাদক আবুল বাশার,প্রভাষক হারুন আর রশীদ,শ্রমিক পার্টির সাধারন সম্পাদক হারুন আর রশীদ, নাহিদ বাচ্চু,প্রমুখ।এসময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন জেপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও কাউখালী উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান কাজী হারুন আর রশীদ, কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান মো. হোসেন রেনু, যুগ্ম মহাসচিব খলিলুর রহমান খলিল। অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা আনোয়ার হোসেন মঞ্জুকে আওয়ামী লীগ, জেপি, কাউখালী প্রেসক্লাব,গ্রাম ডাক্তার কল্যান সমিতি,প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি,ছাত্রসমাজ, যুব সংহতি, পূজা উদযাপন পরিষদ, দুঃস্থ কল্যাণ সংস্থাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।